(Raj Mohini Tabij Solemani Tabiz) রাজমোহনী তাবিজ শক্তিশালী কবচ
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম:
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু, পবিত্র কোরআনের আলোকে জীন ও যাদুর বান টোনায় আক্রান্ত রোগীদের সু-চিকিৎসা করা হয় ও কু ফ রি বান কাটা হয়, রাজমোহনী তাবিজ, বিশ্ববিখ্যাত আলৌকিক তাবিজ, /লকেট, রকেট দিয়ে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করা হয়। আংটি তে রাজমহনী হয় না ★সাবধান★
অনলাইনের সবচেয়ে বড় রাজ মোহিনী তাবিজ এর ব্লগ ওয়েবসাইট এ আপনাকে স্বগতম। আমরা ভিবিন প্রকারের তাবিজ/কবজ তৈরী করি। নিচে তবিজ গুলোর লিষ্ট দেয়া হলো। রাজ মোহনি তাবিজ শক্তিশালী ইসলামি নিয়মে তৈরী কবচ আপনার প্রয়োজনিয় তাবিজটি ক্রয়ের জন্য এবং নিয়ম কানুম জোনার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ করুন।
রাজমোহনী তাবিজ / কবজ ব্যবহার করুন। সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন গড়ুন। জীবনে চলার পথে নানাবিধ সমস্যায় গুরুজীর পারমর্শ নিন। আপনার সমস্যা গুলো: ব্যবসায়িক, মানষিক, আর্থিক, সাংসারিক শারীরিক, অবাধ্যকে বাধ করা বা বশ্ করা, মনের মানুষকে কাছে পাওয়া, শনি রাহুর গ্রাস থেকে মুক্তি ইত্যাদি সমস্যায় রাজমোহনী তাবিজ ব্যবহার করুন। অতিদ্রুত আপনার সকল সফল্যতা পাবার সম্ভাবনা রয়েছে।
নিয়ম: রাজ মোহনী পাথর, রাজমোহনী আংটি, মোহিনী তাবিজ তদবির, রাজমহনি রাজকীয় তাবিজ, বশীকরণ করার টিপস তাবিজের গুনাগুন, রাজমোহনী কি মন্ত্র সিদ্ধ করার উপায়, বশীকরণ মন্ত্র আদি ও আসল নকশে সোলেমানী তাবিজের কিতাব, তাবিজখানা তন্ত্র-মন্ত্র।
ইসলামি শক্তিশালী রাজ মোহনী তাবিজ : Rajmohini Tabij
সুপ্রিয় ভক্তগন,
আশা করি মহান প্রভূর অশেষ করুনায় আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমি তান্ত্রিক দয়াল দেলোয়ার চিশতী কাজের ফাকে সময় পেলে আপনাদের মাঝে আমি মাঝে মধ্যে বিভিন্ন তন্ত্র – মন্ত্র, (Solemani Tabijer Kitab) ইসলামিক আমল, নকশা, যন্ত্র নিয়ে কিছু কথা বলে থাকি। যা আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি এসব বিষয় সম্পর্কে জানার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের পার্থিব জীবনে উপকৃত হন।
(Taweez) তাবিজ লেখার নিয়মাবলী ও করণীয়ঃ সুপ্রিয় ভিজিটর বন্ধুগণ! দুনিয়ার যাবতীয় কাজ কর্মের জন্য একটি নিয়ম পদ্ধতি আছে। সেই নিয়ম অনুযায়ী কাজকর্ম গুলো সমাধান করিলে নিঃসন্দেহে আল্লাহর রহমতে সফলতা লাভ করা যায়। তেমনি আমলিয়াত ও তাবিজাতের জন্যও কিছু নিয়মাবলী আছে। যা সঠিকভাবে পালন না করিলে আমল ও তাবিজ দ্বারা ফায়দা পাওয়া যায় না। (আশা করি)
আমাদের তবিজের লিষ্ট:
রাজ মোহনী বশিকরন তাবিজ। যেকোনো মানুষ কে নিজের বসে/আয়েতে আনার তদবির। রাজ মোহিনী কাম সেতু বশীভূত তাবিজ মোহিনী মায়াবিদ্যা ও ডাকিনী মন্ত্র। ইসলামী শক্তিশালি রাজমোহিনী তাবিজ। হাজার কাজের সমাধান একটি রাজমহনি তাবিজ। আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ ,এই কাজটি করার আগে আমার সাথে একবার হলেও যোগাযোগ করে কাজটি করবেন।
তাছাড়া আপনারা আপনাদের যেকোন সমস্যা সমাধানের জন্য আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমাকে বিশ্বাস করতে বলছি না, আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস করে পরে আমার সাথ কথা বলে দেখতে পারেন। যদি ভাল লাগে কাজ কইরাবেন নতুবা আল্লহ মালিক ভাল জানেন।
উল্লেখিত সকল প্রকার উপকার নির্ভর করে মহান আল্লাহর ইচ্ছার উপর। তাই আল্লাহর নিয়ামত ভেবে শুধুমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে রত্নপাথর ব্যবহার করা উপকারী।
রাজমহনী তাবিজ পাথর কোথায় পাওয়া যায়? Raj Mohini Tabiz Rajmohini Tabij
অনলাইনের সবচেয়ে বড় তাবিজের মার্কেটে আপনাকে স্বগতম। আমরা বিভিন্ন প্রকারের তাবিজ তৈরী করি। নিচে তবিজ গুলোর লিষ্ট দেয়া হলো। আপনার প্রয়োজনিয় তাবিজটি ক্রয়ের জন্য এখনই অর্ডার করুন। অর্ডার করতে কল করুন।
ইসলামে কয়েক প্রকার তাবিজ জায়েজ যথা –
তবে তাবিজ যদি কুরআন ও হাদীস থেকে হয় সে ক্ষেত্রে তাবিজ ব্যবহার করতে অসুবিধে নেই, তাবিজে কুরআনের আয়াত, আল্লাহর নাম, দুআয়ে মাসুরা বা শিরকমুক্ত অর্থবোধক থাকলে তা অবশ্যই জায়িজ। একে নাজায়িজ ও শিরক বলা মুর্খতা ছাড়া কিছু নয়। কেননা এসব তাবিজের ক্ষেত্রে মুয়াসসার বিজজাত তথা আরোগ্যের ক্ষমতা আল্লাহ তাআলাকেই মনে করা হয়। যেমন ডাক্তার প্রদত্ত ঔষদের ক্ষেত্রে মুয়াসসার বিজজাত আল্লাহকে মনে করার কারণে তা নাজায়িজ নয়।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের দলিলঃ
عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُعَلِّمُهُمْ مِنَ الْفَزَعِ كَلِمَاتٍ: «أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ، مِنْ غَضَبِهِ وَشَرِّ عِبَادِهِ، وَمِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ وَأَنْ يَحْضُرُونِ» وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ يُعَلِّمُهُنَّ مَنْ عَقَلَ مِنْ بَنِيهِ، وَمَنْ لَمْ يَعْقِلْ كَتَبَهُ فَأَعْلَقَهُ عَلَيْهِ
আমর ইবনে শুআইব তাঁর পিতা ও তিনি তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেন যে,রাসূল (সঃ) ইরশাদ করেন,তোমাদের কেউ যখন ঘুম অবস্থায় ঘাবড়িয়ে উঠে, সে যেন
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ، مِنْ غَضَبِهِ وَشَرِّ عِبَادِهِ، وَمِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ وَأَنْ يَحْضُرُونِ দো’আটি পাঠ করে। আব্দুল্লাহ ইবনে আমর তাঁর উপযুক্ত সন্তানদের তা শিক্ষা দিতেন এবং ছোটদের গলায় তা লিখে লটকিয়ে দিতেন।{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৮৯৫}
এ হাদীস স্পষ্টভাষায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, আব্দুল্লাহ বিন আমর বিন আস রাঃ তাঁর অবুঝ সন্তানদের জন্য তাবীজ লিখে তা লটকিয়ে দিতেন।
শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহঃ বলেন:
কথিত আহলে হাদীস নামধারী ভাইদের কাছেও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহঃ বলেন:
يَجُوزُ أَنْ يَكْتُبَ لِلْمُصَابِ وَغَيْرِهِ مِنْ الْمَرْضَى شَيْئًا مِنْ كِتَابِ اللَّهِ وَذِكْرُهُ بِالْمِدَادِ الْمُبَاحِ وَيُغْسَلُ وَيُسْقَى كَمَا نَصَّ عَلَى ذَلِكَ أَحْمَد وَغَيْرُهُ
বিপদগ্রস্ত বা অসুস্থ লোকদের জন্য কারি দ্বারা আল্লাহর কিতাব, আল্লাহর জিকর লিখে দেয়া এবং ধুয়ে পান করা জয়েজ। তারপর এ আলোচনার শেষদিকে তিনি তাবিজাত বৈধ হওয়ার পক্ষে হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর একটি আছার পেশ করেন। ইবনে আব্বাস (রাঃ) কাগজের টুকরায় তাবিজ লিখে দিতেন,তা সন্তানসম্ভবা নারীদের বাহুতে বেঁধে দেয়া হত। {ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া-১৯/৬৪}
তাবীজ-কবজ ব্যবহার করা শিরক নয়!
রাজমোহনী তাবিজ শক্তিশালী কবচ আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর ভরসা করে মুক্তি বা আরোগ্য কামনা শিরক এর মাঝে কোন দ্বিমত নেই। কিন্তু মূল ভরসা আল্লাহর উপর রেখে ওসীলা গ্রহণ করা জায়েজ এটা সর্বজন স্বীকৃত কথা। যদি বলা হয় যে, ওসীলা গ্রহণ জায়েজ নয়। তাহলে অসুখ হলে অষুধ খাওয়া কি করে জায়েজ হয়? এ্ক্ষেত্রেতো একই বিষয় আসছে যেমনটি তাবীজের ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে। তাবিজ-কবজ ব্যবহার করাকে অনেকে শিরক বলতেছে। কোনো প্রকার বাছ-বিচার না করে ব তাবিজকে শিরক ও হারাম বলা অন্যায়। সমস্ত ক্ষমতার মালিক আল্লাহ। রোগ দেওয়ারও মালিক তিনি, রোগের আরোগ্যও দেন তিনি। পৃথিবীর কোনো বস্তুই আল্লাহর হুকুম ছাড়া কিছু করতে পারে না
হযরত উসামা ইবনে শরিক রা. বলেন, কিছু গ্রাম্যলোক রাসুলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে জিজ্ঞেস করেন, হুজুর! আমরা কি চিকিৎসা করাব? তখন রাসুল (সাঃ) বলেন:
تَدَاوَوْا فَإِنَّ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ لَمْ يَضَعْ دَاءً إِلاَّ وَضَعَ لَهُ دَوَاءً غَيْرَ دَاءٍ وَاحِدٍ الْهَرَمُ
অর্থ: চিকিৎসা করাও। কারণ, আল্লাহ তাআলা এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি যার কোনো ওষুধ দেননি। তবে বার্ধক্য (মৃত্যু) রোগের কোনো ওষুধ নেই। (সুনানে আবী দাউদ, হাদিস নং- ৩৮৫৭)